তিনি শনিবার সকালে দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার ইউনিয়নের শাহ সিকন্দরস্হ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) কলেজিয়েট স্কুলে শিক্ষানুরাগী দিলু মিয়া মেধাবৃত্তি পরীক্ষার হল পরিদর্শন শেষে উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এসময় বৃত্তি পরীক্ষার প্রবর্তক ও হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) কলেজিয়েট স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডাঃ শাকিল আহমদ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও শিক্ষানুরাগী ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু, লোকমান আহমদ, দক্ষিণ সুরমা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শফিক আহমদ শফি, সমাজসেবী নাজির হোসেন, মামুন আহমদ,
টেনু মিয়া, আব্দুস সালাম, মাসুম আহমদ, হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল মালিক, সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ মুয়াফিকুল ইসলাম, রাজিব কুমার দত্ত,নার্গিস বাহার চৌধুরী, তিন্নী দেবী,আলমগীর হোসেন,মামুন আহমদ চৌধুরী, শাহানারা বেগম,কলি বেগম,দীপ্ত দেব,মনতোষ সরকার,আজাদ আহমদ,আব্দুল মোজাক্কির মোহাম্মদ ফাহিম,লিপি রানী, বেদানা খানম,জোৎস্না বেগম,প্রতিমা রায়,সোমা বেগম,পলি বেগম,ইমা বেগম, শ্যামলি বেগম,মারজানা বেগম,লিপি বেগম,জুমা বেগম,হেপি নাথ সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েকশত শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য,দক্ষিণ সুরমার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মরহুম দিলওয়ার আহমদ দিলু মিয়া
নিজ বাড়ীর পাশে একই আঙিনায় তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিজ হাতে গড়ে তোলে অত্র এলাকার শিক্ষা বিস্তারে ব্যাপক অবদানই রাখেননি বরং তৎকালীন সময়ে গোটা
সিলেটে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিলেন। তারই স্মৃতি রক্ষার্থে তারই উত্তরসূরী ডাঃ শাকিল আহমদ এ মেধাবৃত্তি পরীক্ষার প্রবর্তন করেন। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় দক্ষিণ সুরমা, বিশ্বনাথ, ওসমানীনগর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন।