রফিকুল হক দাদুভাইয়েরা শত বছরের একজনই জন্মগ্রহণ করেন। দুঃখের বিষয়, এ ধরনের ক্ষণজন্মা বুদ্ধিজীবীগণ জীবিত থাকতে। আমরা তাদেরকে যথাযোগ্য সম্মান দিতে পারি না। এটা আমাদের ব্যর্থতা, পুরো জাতির ব্যর্থতা। বাংলা সাহিত্যে রফিকুল হক দাদুভাই যে অবদান রেখে গেছেন। তা শত বছরের বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেবে। তিনি দেশ ও জাতির কল্যাণে, মানুষকে সুন্দর হওয়ার সাধনায় যে মন্ত্র শিখিয়ে গেছেন। তা আমাদের কল্যাণে কাজে লাগবে আজীবন।
৮ই জানুয়ারি, বুধবার বিকেলে, বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনেতনে। জাতীয় শিশু কিশোর ও যুব কল্যাণ সংগঠন, চাঁদের হাটে এর কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি আয়োজিত, চাঁদের হাট এর প্রতিষ্ঠাতা রফিকুল হক দাদু ভাইয়ের ৮৯ তম জন্মদিন উদযাপন ২০২৫ উপলক্ষে, বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে, বক্তারা এসব কথা বলেন।
চাঁদের হাট এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব, দাদু ভাইয়ের সহধর্মিনী, কবি ফাতেমা হকের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় সদস্য, সাংবাদিক ও কবি মোহাম্মদ বাদশা গাজীর পরিচালনায়, অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের গীতিকার, সুরকার ও কন্ঠশিল্পী জামিউর রহমান লেমন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য, রম্য লেখক ও কবি আনোয়ারুল করিম আনোয়ার। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট প্রকাশক কবি দেওয়ান আজিজ, বিশিষ্ট প্রকাশক ও কবি আরিফ নজরুল, চাঁদেরহাট কেন্দ্রীয় সদস্য, বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী তাসলিমা বেগম নিতা, চাঁদের হাটের কেন্দ্রীয় সদস্য মামুন গাজী প্রমুখ।
রফিকুল হক দাদুভাইয়ের জন্মদিনের অনুষ্ঠান মালায় ছিল, জন্মদিনের কেককাটা, চিত্রাঅন্কন প্রতিযোগিতা, ছড়া ও কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য ও সংগীতানুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের রফিকুল হক দাদুভাইয়ের লেখা আবৃত্তি করেন, দাদু ভাইয়ের মেয়ে জয়িতা হোক, ছেলে জীবন হোক।