বিনোদন প্রতিবেকদ-শরীফ গাজী: মানুষ ভালোবাসা প্রকাশের সঙ্গে গানের যেন গভীর সম্পর্ক। গান ভালোবাসার শক্তি জোগায়,গানে মনের মানুকে ভালোবাসা প্রকাশ পায়, যে গান মানুষকে প্রেমের ভুবনে নিয়ে যেতে পারে,আর একজন অমানুষকে ভালো হতে সাহায্য করে,একজন ভালো শিল্পী হতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে,সে জন্য প্রয়োজন একটি যাদুর কাঠি হচ্ছে কন্ঠ । যার গলায় যাদু আছে বলেই কন্ঠে সুর উঠে। এমন একজন নিজেই গীতিকার আবার সুরকার হতে পারে অবাস্তবকে বাস্তব করে তুলতে আর সেই যাদুর কাঠি সুরকার, গীতিকার ও কন্ঠ শিল্পী।
"এম এস মায়া" যার জন্ম ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৯২-সাল,-বাবা -শেখ মো: আব্দুল মানিক চিন্তী-বাবার আদরের মেয়ে ছিলেন,উনার কাছ থেকে গানের তালিম নিয়েছেন। ভাই বোনের মধ্যে এম এস মায়া ছিলেন পাঁচ নম্বর।
জানা যায় , গান গেয়েছেন এ কন্ঠ শিল্পী আর মিউজিক ভিডিও বাস্তব জীবনের চরিত্র নিয়ে মডেল হিসেবে কাজ করেছেন নিজের গানের মধ্যে, যায় দর্শকমহলের প্রিয় মুখ সিলেটের এম এস মায়া হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন ।
গানের কথার সাথে বাস্তবতার মিল রেখে মানব'জীবনের বিভিন্ন মুহুর্তের অবহেলা ও নিপিড়নের চিত্র তুলে ধরেন। এ বিষয়ে এম এস মায়া' বলেন,এর আগেও অনেক দেশের অনেক জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও গীতিকারদের গানের সুর মিলিয়ে গান করেছি,বাংলা গান আমার ভালোলাগার ভালোবাসার, গান জীবনের সাথে মিশে আছে।
আর গানের মাধ্যমাে মানুষকে কখনো বুঝানো হয়েছে, কখনো কাউকে অযোগ্য বলে অবহেলা করা ঠিক না। আমাদের ভেবে দেখতে হবে আমরাও কারো না কারো কাছে অযোগ্য। কেউ কারো যোগ্য নয়,যোগ্য বিবেচনা করে নিতে হয়।,মানুষকে মানুষত্ব্য দিয়ে কাছে টেনে নিতে হয়। আমি যেখানে থাকি না কেনো আগে নিজের দেশকে প্রাধান্য দেই, তাই আগে দেশের গান এবং দেশকে ভালোবাসি আমার সোনার বাংলাকে,তাই বাংলা গান গাই সব সময়।